আশাশুনি সংবাদ ॥ সাজাপ্রাপ্ত আসামীসহ গ্রেফতার ৪ জন


406 বার দেখা হয়েছে
Print Friendly, PDF & Email
আশাশুনি সংবাদ ॥ সাজাপ্রাপ্ত আসামীসহ গ্রেফতার ৪ জন
মার্চ ১৯, ২০১৮ আশাশুনি ফটো গ্যালারি
Print Friendly, PDF & Email

এস,কে হাসান ::
আশাশুনি থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামীসহ ৪ আসামীকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃতদের সোমবার সকালে আদালতে প্রেরন করা হয়েছে।
এএসআই জহুরুল ও এএসআই আসলাম অভিযান চালিয়ে সাজা জিআর ৮৮/১২-এ ২ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ৫০০০ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড মাথায় নিয়ে পলাতক আনুলিয়া গ্রামের মৃত খা সাহেব ঢালীর পুত্র আঃ হাকিমকে গ্রেফতার করেন। এএসআই জহুরুল, আসলাম ও মাহবুব পৃথক অভিযানে সিআর ৩৫/১৭, ১০০/১৬ ও ১৩/১৭ এর ওয়ারেন্টের আসামী কাকবাসিয়া গ্রামের মৃত শুকুর আলি গাজীর পুত্র ইউনুছকে, এএসআই ফারুক অভিযান চালিয়ে নাঃ ও শিঃ মামলা ৩১৭/১৬ এর আসামী মধ্যম বড়দল গ্রামের ইমরান গাজীর পুত্র রতœাকে এবং এসআই বিশ^জিৎ পৃথক অভিযানে বাইনতলা গ্রামের কামরুল ইসলাম মোল্যাকে আটক করেন। তাকে ২৮(৮)১৭ মামলায় আদালতে প্রেরন করা হয়েছে। তিনি মাটি কাটার সময় সীমানা পিলার (ম্যাগনেটিক পিলার বা থাম) পেয়ে গায়েব করেছেন মর্মে পত্রপত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়েছে।
##

আশাশুনিতে বোরো আবাদে কৃষকদের সাগ্রহ অংশগ্রহন

এস,কে হাসান ::
আশাশুনি উপজেলার সকল ইউনিয়নে বোরো আবাদে কৃষকদের সাগ্রহ অংশ গ্রহন লক্ষ্য করা গেছে। মাঠে ফসলের অবস্থা খুবই আশাব্যঞ্জক মনে হচ্ছে। কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা মাঠে মাঠে কৃষকদের সাথে থেকে সহযোগিতা দিয়ে যাওয়ায় কৃষকরা অনেকটা চিন্তামুক্ত হয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর আশাশুনি উপজেলায় চলতি মৌসুমে (২০১৭-১৮ অর্থ বছরে) বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করেছিল ৬ হাজার ৫১০ হেক্টর জমিতে। লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে ৬ হাজার ৭৬৫ হেক্টর জমিতে। যার মধ্যে উপশী জাতের ২ হাজার ৩৯৫ হেক্টর ও হাইব্রীড জাতের ২ হাজার ৩৭০ হেক্টর জমি রয়েছে। গত বছরের তুলনায় ৩৪৫ হেক্টর বেশি জমিতে চাষাবাদ হয়েছে। গত মৌসুমে উপশী জাতের ৪ হাজার ৭০ হেক্টর ও হাইব্রীড জাতের ২ হাজার ৩৫০ হেক্টর, মোট ৬ হাজার ৪২০ হেক্টর জমিতে আবাদ হয়েছিল। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা কৃষিবিদ রাজিবুল হাসান জানান, মৌসুমের শুরু থেকে কৃষকদেরকে সার্বিক পরামর্শ ও সহযোগিতা দেওয়া হয়েছে। উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাবৃন্দ সার্বক্ষণিক ভাবে কৃষকদের পাশে থেকেছেন। ধানের ব্লাস্ট রোগ ও তার প্রতিকারের উপায় সম্পর্কে পরামর্শ দানের পাশাপাশি লিপলেট বিতরন করা হয়েছে। ফলে বর্তমানে উপজেলার সকল এলাকার ক্ষেতের অবস্থা খুবই ভাল। এভাবে আবহাওয়া ভাল থাকলে ইনশাল্লাহ কৃষকদের মুখে হাসি ফুটে উঠবে।
##