
শেখ মনিরুজ্জামান মনু ::
কয়রা সদর ইউনিয়ন পরিষদের ২০১৮-২০১৯ সালের উন্মুক্ত বাজেট সভা বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে অনুষ্ঠিত হয়। ইউপি চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিমুল কুমার সাহা। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার মোঃ জাফর রানা,কয়রা থানার সেকেন্ড অফিসার মোঃ রাজিউল আমিন,বাগালী ইউপি চেয়ার আঃ ছাত্তার পাড়,দক্ষিন বেদকাশি ইউপি চেয়ারম্যান জিএম কবি শামছুর রহমান,উত্তর বেদকাশি ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সরদার নুরুল ইসলাম কোম্পানী ও জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য মোস্তফা রফিকুল ইসলাম সানা। বাজেট সভায় বক্তৃতা করেন অধ্যক্ষ অদ্রিশ আদিত্য মন্ডল,প্রধান শিক্ষক বিকাশ চন্দ্র মন্ডল,দুপ্রকের সভাপতি মোল্যা আবু দাউদ,সাংবাদিক শেখ মনিরুজ্জামান মনু,প্যানেল চেয়ারম্যান নাজমুচ্ছাদাত,ইউপি সদস্য আঃ রব খোকন,শেখ রোকনুজ্জামান,ঢালী রেজাউল করিম,উপজেলা পরিষদ মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা আয়ুব আলী,যুবলীগ নেতা এস এম মাসুম বিল্যাহ প্রমুখ। আলোচনা শেষে ইউপি চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম আগামী অর্থ বছরের জন্য সম্ভাব্য ৫ কোটি ৭৯ লক্ষ ২৫ হাজার ৬ শ ৬৮ টাকার বাজেট ঘোষনা করেন। অনুষ্ঠানে সরকারি কর্মকর্তা,সাংবাদিক,জনপ্রতিনিধি,শিক্ষক,সুশিল সমাজের প্রতিনিধি সহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
##
কয়রায় মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানীর প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
শেখ মনিরুজ্জামান মনু ::
মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানীর প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন কয়রা উপজেলার মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের চৌকুনী গ্রামের মোঃ বাবর আলী সানার পুত্র ব্যবসায়ী মোঃ আনোয়ার হোসেন।১০ মে বেলা ১১ টায় কয়রা উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য তিনি জানান,মহেশ্বরীপুর মৌজায় তাদের নিজস্ব সম্পত্তিতে দির্ঘদিন যাবত তারা বসবাস করে আসছে। সম্প্রতি ব্যবসায়ীক কারনে আমি কয়রা সদরে আসার পর আমার ভাতিজা হালিম সানার পুত্র মইনুল সানাকে বাড়ি দেখশুনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। সেই সুযোগে মইনুল ইসলাম ঐ জমির মালিক দাবি করে আমার জায়গা জোর পুর্বক দখল করে নেওয়ার পায়তারা চালাচ্ছে। এতে আমরা বাধা দিলে আমাদেরকে বিভিন্ন ভাবে হুমতি ধামকি দিয়ে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানী করার ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। তিনি আরও জানায় এ জায়গা নিয়ে কয়েকবার স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে বিষয়টি সুরাহা করার আবেদন করলেও তারা হাজির না হয়ে নানা তালবাহানা করে এড়িয়ে যায়। অবশেষে আমরা নিরুপায় হয়ে আমাদের জায়গা দখলে নিলে তারা বিভিন্নভাবে হয়রানী করার উদ্দেশ্য ষড়যন্ত্র মেতে উঠেছে । এমনকি মইনুলের শ্বশুরবাড়ির লোকজন সুন্দরবনের বনদস্যু হওয়ায় বিভিন্ন মাধ্যমে আমাদেরকে জীবন নাশের হুমুকি দিচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে আমরা শংকিত আছি। এ ছাড়া উক্ত মইনুল ইসলাম উদ্দেশ্য প্রনদিত হয়ে আমাকে মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের যুবদলের সভাপতি বানিয়ে বিভিন্ন জায়গায় অপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি সত্য নয় আমি কোন রাজনৈতিক দলের সাথে সম্পৃক্তা নেই। সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তাদের ষড়যন্ত্র থেকে রেহাই পেতে প্রশাসন সহ সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন।
##