
ভয়েস অব সাতক্ষীরা ডটকম ডেস্ক :
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলীয় কার্যালয়ে ওই ইফতার অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থিত হলে যুবলীগের নেতা-কর্মীরা তাকে স্বাগত জানিয়ে মঞ্চে নিয়ে গিয়ে বসান।
তার কয়েক ঘণ্টা আগেই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে আশরাফকে দপ্তরবিহীন মন্ত্রী করার প্রজ্ঞাপন প্রকাশ হয়।
মঙ্গলবার একনেক সভার পর আশরাফকে তার মন্ত্রণালয় থেকে অব্যাহতি দেওয়ার গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লেও সৈয়দ আশরাফ গুজবে কান না দিতে সাংবাদিকদের পরামর্শ দিয়েছিলেন।
দুদিনের মধ্যে সেই গুঞ্জনের ভিত্তি পাওয়ার পর এটাই আশরাফের প্রথম প্রকাশ্য কোনো অনুষ্ঠান।
অব্যাহতির ঘোষণা আসার আগে আশরাফ দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যান এবং শেখ হাসিনার সঙ্গে ঘণ্টাখানেক একান্তে কথা বলেন।
২০০৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের পর শেখ হাসিনার সরকারে স্থান হয় খন্দকার মোশাররফের। ২০০৯ সালের মন্ত্রিসভায়ও তিনি শুরু থেকে রয়েছেন।
গত বছরের জানুয়ারিতে শেখ হাসিনা টানা দ্বিতীয় মেয়াদে সরকার গঠনের পর দলে তার সবচেয়ে বিশ্বস্ত হিসেবে পরিচিত আশরাফের বাদ পড়ার মধ্য দিয়ে কার্যত প্রথম পরিবর্তন এল।