
এস কে সিরাজ ::
রবিবার সকালে শ্যামনগর অনলাইন নিউজ ক্লাবে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে ওই এলাকার সমাজসেবক মানিকখালী গ্রামের মোঃ হুমায়ন কবীর লিখিত বক্তব্যে বলেন,শ্যামনগর উপজেলার রমজাননগর ইউনিয়নের বেশীর ভাগ জায়গা লবন পানি দিয়ে চিংড়ী চাষ হয়,আর এ এরাকায় নলকূপেের ও লবন পানি পর্যাপ্ত থাকলে ও তা খাবার উপযোগী নয়,এখানে খাবার পানির একমাত্র উৎস হল পুকুরের পানি,গরমের সময় আমরা তীব্র খাবার পানির সংকটে থাকি,এই এলাকার সাধারন মানুষেের খাবার পানির চাহিদা পুরন করতে জেলা পরিষদ দীঘি খনন করে,আর এই দীঘির পানি ফিল্টারিং করে আমাদের খাবার পানির চাহিদা পুরন হয়,আমাদের এলাকার তারানীপুর ও ভেটখালী কাচারী বাড়ী দিঘী দুুইটির পানি পান করে আমরা জীবন ধারন করে থাকি, এই গরম মৌসুমে স্থানীয় জন প্রতিনিধিদের প্রকাশ্য মদদে একদল অসাধু ব্যক্তি এই দীঘিতে জাল দিয়ে মাছ ধরার ফলে দীঘির পানি নষ্ট হয়ে পড়েছে,আর এই পানি পান করার ফলে এলাকায় ডায়েরীয়া সহ পানি বায়িত রোগ দেখা দিয়েছে, বিগত কয়েক দিনেে আমার বাড়ীতে কয়েক জন ডায়েরীয়ায় আক্রান্ত হয়েছে, জাল দিয়ে মাছ ধরার কারনে পানি নষ্ট হওয়ায় আমরা ইতিমধ্যে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কে বিষয়টি অবগত করেছি।এছাড়া শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ কে লিখিত ভাবে জানিয়েছে। এখনও পর্যন্ত আইনগত কোন ব্যবস্থা না হওয়ায় সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে আমরা ভুক্তভোগী গ্রামবাসীরা কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।