• Login
Friday, May 9, 2025
No Result
View All Result
Voice of Satkhira logo
Advertisement
  • জাতীয়
  • সাতক্ষীরা সদর
  • কলারোয়া
  • তালা
  • দেবহাটা
  • কালীগঞ্জ
  • আশাশুনি
  • শ্যামনগর
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • খেলা
  • স্বাস্থ্য
  • সুন্দরবন
No Result
View All Result
  • জাতীয়
  • সাতক্ষীরা সদর
  • কলারোয়া
  • তালা
  • দেবহাটা
  • কালীগঞ্জ
  • আশাশুনি
  • শ্যামনগর
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • খেলা
  • স্বাস্থ্য
  • সুন্দরবন
No Result
View All Result
Voice of Satkhira
No Result
View All Result

সাংবাদিকতার শিক্ষক সুভাষ চৌধুরী

2 years ago
in ফটো গ্যালারি, সাতক্ষীরা, সাতক্ষীরা সদর
0 0
সাতক্ষীরার প্রথিতযশা সাংবাদিক সুভাষ চৌধুরীর ১ম মৃত্যুবার্ষিকী আগামীকাল
0
SHARES
0
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

॥ আবুল কালাম আজাদ ॥

লেখা ছিল তার নেশা, লেখা ছিল তার পেশা। যেখানে যা পেতেন তা সঙ্গে সঙ্গে নোটবুকে লিখতেন। হাতের লেখাও ছিল সুন্দর। আবার সটহ্যান্ডেও লিখতে পারতেন। ফলে গুরুত্বপূর্ণ কোন বিষয় বাদ পড়ার সম্ভাবনা ছিল কম। বাড়ি যেয়ে আবার সে তথ্যগুলো বিষয়ভিত্তিক নোটবুকে নতুন করে লিখতেন। কোন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বাদ পড়ে যাওয়ার বিষয় মনে পড়লে সহকর্মীদের ফোন করতেন। জেনে নিতেন বাদপড়া তথ্যগুলো। কোন লিখিত ডকুমেন্ট পেলে তার তথ্যগুলোও নোটবুকে লিখতেন এবং ডকুমেন্টগুলো সংরক্ষণ করতেন। সংরক্ষণের সেই ফাইলগুলো ছিল বাঁশপাতা কাগজের বড় খাম। তার উপর লেখা থাকতো বিষয়বস্তু। প্রাপ্ত কাগজপত্র ডকুমেন্টগুলো বিষয়ভিত্তিক বাঁশপাতার খামে সংরক্ষণ করতেন। পঞ্চাশ বছরের সাংবাদিকতা জীবনের প্রায় সব তথ্য তার এই নোটবুক এবং খামের মধ্যে সংরক্ষিত ছিল। একই বিষয়ের উপর বারবার নাড়াচড়ার কারণে অনেক ক্ষেত্রে তথ্যের জন্য আর ঐ নোটবুক ও খাম খোলার প্রয়োজন হতো না। তিনি মুখস্ত বলে দিতে পারতেন অনেক তথ্য। আর এই অসাধারণ গুনের অধিকারী ছিলেন সাংবাদিক সুভাষ চৌধুরী। এজন্য তাকে সাতক্ষীরা চলমান ডিকশনারী, জীবন্ত কম্পিউটারসহ নানা বিশেষণে ভূষিত করতেন সহকর্মীরা।

ভালো সাংবাদিকতা সাধনার বিষয়। সে সাধনা থেকে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত একচুলও বিচ্যুত হননি তিনি। দীর্ঘদিনের শারিরীক অসুস্থতা অনেক সময় তাকে নির্জীব করে রেখেছে। কিন্তু তাকে তার এই পুরাতন অভ্যাস ছাড়াতে পারেনি। মৃত্যুর প্রায় এক দশক পূর্ব থেকে মাঝে মধ্যেই অসুস্থ্য হয়েছেন। হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন অথবা বাড়িতে শয্যায় থেকেছেন। তিনি হাসপাতালের বেডে বা বাড়িতে শয্যায় থেকেও লেখালেখির কাজ করেছেন। পত্রিকা-টেলিভিশনে নিউজ পাঠিয়েছেন। যখন আর শরীর কুলিয়ে উঠতে পারেনি তখন নিজের একমাত্র ছেলেকে অথবা ক্যামেরাপারসনকে পাশে বসিয়ে মুখস্ত বলে গেছেন এবং কম্পিউটারে তারা টাইপ করেছেন। শুধু খবর নয়- লিখেছেন কবিতা বা সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কলাম।

সাংবাদিকতাকে সাত তাড়াতাড়ির সাহিত্যের সাথে তুলনা করেন কেউ কেউ। সাতক্ষীরায় কথাটা বিভিন্ন সময় বলতেন সুভাষ চৌধুরী। তিনি অধুনালুপ্ত দৈনিক বাংলা ও সাপ্তাহিক বিচিত্রা এবং পরবর্তীতে ভোরের কাগজ ও যুগান্তর এবং এনটিভিতে কাজ করেছেন। সেখানে দেশের প্রথিতযশা যেসব সাংবাদিক-সম্পাদকরা কাজ করেছেন তাদের অনেকেরই সানিধ্য পাওয়ার সুযোগ হয়েছে তার। ফলে সহকর্মী সাংবাদিকদের সাথে যখনই সুযোগ হয়েছে তাদের গল্প করেছেন। বিভিন্ন সংবাদ, ফিচার, প্রতিবেদন, কলাম নিয়ে তাদের পরামর্শ দিকনির্দেশনাগুলো সহকর্মীদের সাথে শেয়ার করেছেন।

সুভাষ চৌধুরী তার সেই অর্জিত জ্ঞানের আলোয় সাতক্ষীরার সাংবাদিকতাকে সমৃদ্ধ করেছেন। অর্ধশত বছরের সাংবাদিকতা জীবনে তার হাজার হাজার রিপোর্ট, ফিচার, প্রতিবেদন, কলাম, উপ-সম্পাদকীয় বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। সাংবাদিকতার নিয়মিত দায়িত্ব পালনের বাইরে একজন দেশপ্রেমিক মানুষ হিসেবে তার লেখায় ফুটে উঠেছে দেশপ্রেম, মুক্তিযুদ্ধ, অসাম্প্রদায়িক বাঙালি চেতনা, মূল্যবোধ, উন্নয়নের সমস্যা-সম্ভাবনা, মানুষের অভাব-অভিযোগ, পাওয়া-না পাওয়া, অন্যায়-অত্যাচার-জুলুম-নির্যাতনের পক্ষপাতহীন সাবলীল উপস্থাপনা। আধুনিক উদ্ধৃতি নির্ভর সাংবাদিকতায় যে কোন ঘটনার কাটখোট্টা উপস্থাপনার পক্ষপাতি ছিলেন না তিনি। একটা রিপোর্টের পক্ষভুক্ত সকলের সাথে কথা বলেছেন। কিন্তু উপস্থাপন করেছেন নিজের মতো করে। তার আবেগ অনুভূতিও ফুটে উঠেছে অনেক লেখায়।

যেখানে বসতেন সেখানেই তিনি লেখালেখির মধ্যে ডুবে থাকতেন। বইয়ের দোকান, প্রিন্টিং প্রেস, পত্রিকা অফিস, প্রেসক্লাবের হলরুম, এমন কি কোন অনুষ্ঠানের মঞ্চের সামনে সাংবাদিকদের জন্য নির্ধারিত স্থানে বসেও তিনি লিখতেন। সহকর্মী সাংবাদিকদের অনেকেই তার কাছ থেকে সংবাদ লিখে নিতেন। কেউ কেউ বিশেষ কোন এসাইমেন্টের লেখাও তার দ্বারা লিখিয়ে নিতেন। তাকে ঘিরে বসে থাকা অন্যরা গল্পগুজবে মশগুল থাকলেও তিনি নিজের মতো করে লিখেই চলতেন, আবার আলোচনার যে পর্যায়ে তার অংশ নেওয়া প্রয়োজন তিনি ঠিকই অংশ নিতেন। অবলীলাক্রমে কার আলোচনার কি প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করা দরকার তা করতেন। সবাই অবাক হতেন তিনি কিভাবে লেখা ও শোনার কাজ একসাথে করতে পারেন।

সুভাষ চৌধুরীর এই অতি আচর্যজনক গুনাবলীর মূলে ছিল তার রিপোটিংয়ের নোট বুক। যখন কম্পিউটার, ইন্টারনেট, ইমেইলে সাংবাদিকতা শুরু হলো তখনও তিনি সহকর্মীদের পাঠানো রিপোর্টগুলো প্রথমে পড়েছেন। তারপর তথ্যগুলো নোটবুকে লিখে ইমেইলে পাওয়া মূল রিপোর্টটি মুছে ফেলতেন। তথ্যগুলো আরো সমৃদ্ধ করতে প্রয়োজনীয় বিভিন্নস্থানে টেলিফোনে কথা বলেতেন। তারপর নিজের মতো রিপোর্টটি আবার লিখে ফেলতেন।

সরকারের কোন মন্ত্রী এমপি সচিব বা জাতীয় পর্যায়ের কোন বিশিষ্ঠ ব্যক্তির সাতক্ষীরায় আগমন ঘটলে তিনি সেখানে উপস্থিত হতেন। তাদের কথাগুলো মনোযোগ সহকারে শুনতেন এবং সেগুলোও নোটবুকে লিখতেন। আবার যতদিন শারিরীকভাবে তিনি সুস্থ্য ছিলেন খবরের প্রয়োজনে ছুটে যাননি সাতক্ষীরার এমন কোন এলাকা নেই। অন্যন্য সহকর্মীরা রিপোর্টের প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সংগ্রহ করে কারো সাথে খোশগল্পে মেতে উঠলেও তিনি শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত খুটিয়ে খুটিয়ে বিষয়গুলো জানার চেষ্টা করতেন। এসব বিভিন্ন কারণে সুভাষ চৌধুরী সাতক্ষীরার জীবন্ত ডিকশনারী বা কম্পিউটার হিসেবে খ্যাতি পেয়েছিলেন। তথ্যের জন্য তার সহায়তা চাননি এমন সাংবাদিক সাতক্ষীরায় খুব কমই আছে। এমনকি প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, গোয়েন্দা সংস্থা যে কোন তথ্যের জন্য সর্বদাই তার শরণাপন্ন হয়েছেন।

সাংবাদিকদের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বা এ সংক্রান্ত বিভিন্ন লেখায় অনলাইন মিডিয়ার কঠোর সমালোচনা করেছেন সুভাষ চৌধুরী। তিনি বলতেন অধিকাংশ অনলাইন সংবাদপত্র সাংবাদিকতাকে নষ্ট করছে। মানুষের কাছে সংবাদ মাধ্যমকে আস্থাহীন করে তুলছে। খবরের সত্যতা যাচাই বাছাইয়ের বালাই নেই। লেখার সক্ষমতা প্রশ্নবিদ্ধ। লেখাপড়া নেই, সাংবাদিকতা শেখেননি। ভুল শব্দ, ভুল বানান, ভুল বাক্য, আর ভুল তথ্য দিয়ে ভরা রিপোর্ট প্রকাশ করছে এবং অন্যরা সেগুলোর কপি পেস্ট করছে। ফলে সাংবাদিকতা প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।

তিনি সাংবাদিকদেরও সমালোচনা করেছেন বিভিন্ন কারণে। এর একটি অন্যতম কারণ পড়াশুনা না করা। অধিকাংশ সাংবাদিক তার পত্রিকায় পাঠানো সংবাদটি পরদিন কিভাবে প্রকাশ করছে তা পুনরায় পড়ে দেখেন না। সুভাষ চৌধুরী বলতেন আমার পত্রিকা আমার শিক্ষক। আমি কি পাঠালাম, আর পত্রিকা কি ছাপলো সেটা পড়ার মধ্যদিয়েই আমার ভুলগুলো ধরা পড়বে। কিন্তু আমি যদি লেখাটি ছাপা হওয়ার পর পুনরায় না পড়ি তাহলে আমার ভুলগুলো কিভাবে জানতে পারবো। এজন্য তিনি সহকর্মী সাংবাদিকদের অন্য কিছু পড়ুক আর না পড়ুক অন্তত তার পাঠানো রিপোর্টটি প্রকাশ হওয়ার পর পড়ার জন্য বলতেন।

সাতক্ষীরা জেলায় এখন দৈনিক পত্রিকা ১৪টি। সাপ্তাহিক ৩টি। এরমধ্যে কমপক্ষে ১০টি দৈনিক নিয়মিত প্রকাশিত হয়। অনলাইনের সংখ্যা শতাধিক। এখন জেলায় নিয়মিত অনিয়মিত সাংবাদিকতার সাথে যুক্ত ব্যক্তির সংখ্যা কত তা রীতিমত গবেষণার বিষয়। তারপরও সর্বশেষ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের সময় শোনা গিয়েছিল সাংবাদিক হিসেবে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য কয়েক হাজার আবেদন পড়েছে। প্রেসক্লাবসহ সাংবাদিকদের সংগঠনের সংখ্যা প্রায় অর্ধশত। এগুলো জেলা সদর থেকে শুরু করে উপজেলা সদর, এমনকি ইউনিয়ন গ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত। এখানে সাংবাদিকতা চর্চার চেয়ে শতগুন বেশি চর্চা হয় দলবাজী গ্রুপবাজী তেলবাজী চর্চা। সুভাষ চৌধুরী এসব কারণে বেশ বিরক্তই ছিলেন। যা তার আলোচনা ও বিভিন্ন লেখায় প্রকাশ পেয়েছে।

সাতক্ষীরার বিভিন্ন স্থানীয় পত্রিকায় সুভাষ চৌধুরী বিনা পারিশ্রমিকে অনিয়মিতভাবে লিখতেন। বিশেষ করে স্থানীয় কোন পত্রিকার কেউ বিশেষ কোন দিবস উপলক্ষে তার কাছে লেখা চেয়ে পাননি এমন দৃষ্টান্ত বিরল। পত্রিকার কাজের শেষ পর্যায়ে জানা গেল পরদিন কারো মৃত্যুবার্ষিকী বা বিশেষ কোন দিবস। তাকে রিং করে বললেই হলো। আধা ঘন্টা বা এক ঘন্টা সময় দিলেই তিনি লেখাটি শেষ করে ইমেইলে পাঠিয়ে তারপর ফোন করে লেখাটা পাঠানোর কথা জানাতেন। হয়তো আরো আধা ঘন্টা পরে রিং দিয়ে বলতেন অমুক লাইনের বানান ভূল আছে, সেটা ঠিক করে নেওয়ার কথা।

যখন ইমেইল ইন্টারনেট ছিল না, তখন কাগজে লিখতেন। লেখা শেষ হলে কাউকে দিয়ে পাঠিয়ে দিতেন। নিয়ে যাওয়ার মতো কেউ না থাকলে টেলিফোন করে লেখাটি নেওয়ার জন্য কাউকে পাঠাতে বলতেন।

পাঁচ দশকের সাংবাদিকতার দীর্ঘ সময় ইমেইল ইন্টারনেট ফ্যাক্স ছিল না। জরুরি খবর পাঠাতে হতো টেলিগ্রামে। টেলিগ্রাম ইংরাজিতে লিখতে হতো। অনেকেই আবার ইংরাজিতে দুর্বল ছিলেন। বসে থাকতেন সুভাষ চৌধুরীর জন্য। তার কাছে তথ্য দিলে তিনি লিখবেন। তারপর অন্যরা সেটি নিয়ে চলে যাবেন টেলিফোন অফিসে। সেখানে একই টেলিগ্রাম বিভিন্ন পত্রিকায় পাঠানো হতো। কেউ কেউ তার সাথে কঠিন শত্রুতা করতেন বলে টেলিগ্রাম চাইতে পারতেন না। তারা টেলিগ্রাম অফিসের কর্মচারীদের সাথে সখ্যতা করে তাদের কাছ থেকে সেটি নিয়ে পাঠাতেন। সুভাষ চৌধুরী এটা জানতেন। কিন্তু কখনো সেটা বন্ধ করার চেষ্টা করেননি।

জীবিত থাকা অবস্থায় এবং মৃত্যুর পরেও সুভাষ চৌধুরীর কঠোর সমালোচনাকারী ব্যক্তিরাও বিভিন্ন সময়ে তার নিকট থেকে লেখা লিখিয়ে নিতেন। বিশেষ করে সারাদিন সুভাষ চৌধুরীর সমালোচনা করে সন্ধ্যায় তার স্মরণাপন্ন হয়ে কিছু লিখে দিতে বললে সবকিছু ভুলে এবং নিজের কাজ বাদ দিয়ে আনন্দচিত্তে সেই লেখা তিনি লিখেও দিতেন। সুভাষ চৌধুরী কি খুব সহজ সরল মানুষ ছিলেন তাই লিখে দিতেন, না লেখা পাগল ছিলেন? এ প্রশ্নের উত্তর আসলে কঠিন। তার বিশাল তথ্য ভান্ডার, সেগুলো নিয়ে নিয়মিত চর্চা এবং এর মধ্যে ডুবে থাকাই হয়তো তাকে লিখতে প্রলুব্ধ করতো। কারন যা তিনি চাইতেন তা তিনি দ্রুতই লিখতে পারতেন। তাছাড়া তিনি লিখতে চাইতেন, শিখতে চাইতেন, শুনতে চাইতেন। লেখা পাগল মানুষ ছিলেন।

একজন মানুষের চরিত্রের এই বিশেষ বৈশিষ্ঠ তাকে যে সবসময় মহিমান্নীত করেছে তা নয়, বরং অনেক সময় তাকে বিপদের মধ্যেও ফেলে দিয়েছে। সমালোচকরা তাকে কঠোর ভাষায় সমালোচনা করেছেন। আবার তাকে একসময় জেলও খাটতে হয়েছে। তারপরও সুভাষ চৌধুরী সবকিছু ছাপিয়ে সাতক্ষীরার সাংবাদিকতায় যে অবদান রেখে গেছেন তার সাথে তুলনা করার আপাতত কেউ আছে বলে আমার অন্তত মনে হয় না।

সুভাষ চৌধুরী সাংবাদিকতার অন্ধকার সময়ের মধ্য থেকে ভোরের সূর্য়ের আলোকচ্ছটা দেখতে চেয়েছেন। তার সাংবাদিকতা সেই পথকেই নির্দেশ করেছে। তার বিভিন্ন লেখায় সে পথের কথা সন্নিবেশিত হয়েছে। তাকে আজকের প্রজন্ম অনুসরণ করলে সাতক্ষীরার সাংবাদিকতার উৎকর্ষতা সাধিত হবে।

মার্ক টোয়েন প্রতিদিন দুইবার সূর্যোদয়ের কথা বলেছিলেন। তার একটি ভোরের সূর্য়। আরেকটি সংবাদপত্র। অনেকে আবার সূর্যোদয়কে দুইভাবে দেখেন। একটি অন্ধকারে খারাপ কিছু দেখার সহায়ক হিসেবে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে এবং অপরটি আলোর দিশারী হিসেবে। সুভাষ চৌধুরী সাংবাদিকতার ভোরের সূর্য হয়ে উদীত হয়ে আলোর দিশারী হিসেবে সাতক্ষীরার সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতাকে আলোকিত করেছেন। তিনি বর্তমান প্রজন্মের সাংবাদিকদের অনুপ্রেরণার উৎস্য হিসেবে বেঁচে রইবেন অনন্তকাল ধরে-তার লেখায় এবং সাংবাদিকতায়।

লেখক: উপদেষ্টা সম্পাদক দৈনিক পত্রদূত ও চ্যানেল আইয়ের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি।

Post Views: 55
Tags: lid

Like us

সম্পাদক ও প্রকাশক:

এম কামরুজ্জামান

ইমেইল: voiceofsatkhira@gmail.com

মোবাইল: ০১৭৪০৫৬৮০২০

© 2023 Development By Fahad Hossain

No Result
View All Result
  • জাতীয়
  • সাতক্ষীরা সদর
  • কলারোয়া
  • তালা
  • দেবহাটা
  • কালীগঞ্জ
  • আশাশুনি
  • শ্যামনগর
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • খেলা
  • স্বাস্থ্য
  • সুন্দরবন

© 2023 Development By Fahad Hossain

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist