• Login
Friday, May 9, 2025
No Result
View All Result
Voice of Satkhira logo
Advertisement
  • জাতীয়
  • সাতক্ষীরা সদর
  • কলারোয়া
  • তালা
  • দেবহাটা
  • কালীগঞ্জ
  • আশাশুনি
  • শ্যামনগর
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • খেলা
  • স্বাস্থ্য
  • সুন্দরবন
No Result
View All Result
  • জাতীয়
  • সাতক্ষীরা সদর
  • কলারোয়া
  • তালা
  • দেবহাটা
  • কালীগঞ্জ
  • আশাশুনি
  • শ্যামনগর
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • খেলা
  • স্বাস্থ্য
  • সুন্দরবন
No Result
View All Result
Voice of Satkhira
No Result
View All Result

গ্রামাঞ্চলের ছাতার কারিগররা বর্তমানে ভাল নেই

2 years ago
in ফটো গ্যালারি, সাতক্ষীরা
0 0
গ্রামাঞ্চলের ছাতার কারিগররা বর্তমানে ভাল নেই
0
SHARES
0
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

ডেস্ক রিপোর্ট ::

পঞ্জিকার মত অনুযায়ী এখন বর্ষাকাল শেষ হয়ে গেলেও এবছর প্রচন্ড ভাবে বর্ষা হয়েছে কম। তবে মাঝে মাঝে চলেছে রোদ আর বৃষ্টির লুকোচুরি। আর এ সময় দরকার হয় ছাতা ঠিক করা মিস্ত্রীদের। এ সমস্ত মিস্ত্রীরা বছরের সাত আট মাস অলস সময় কাটালেও বর্ষাকালে কিছুটা তাদের ব্যস্ততা বেড়ে যায়। আর বর্ষা মৌসুম এলে ঘরে থাকা ছিড়া ফাঁটা ছাতার সংস্কারের প্রয়োজন পড়ে বিধায় কে কার ছাতা আগে ঠিক করবে এমনও প্রতিযোগিতা বেড়ে যায়। বর্ষাকালে সবচেয়ে প্রয়োজীয় বস্তুটির নাম ছাতা। মুশুল ধারে কিংবা রিমঝিমিয়ে বৃষ্টি আরম্ভ হলে গন্তব্য স্থলের কোথাও আটকা পড়লে ছাতাওয়ালাকে চাচা বা ভাই সম্ভোধন করে একটু নিরাপদ স্থানে যেতে হয়। তবে এবছর প্রকৃতির নিয়মে ভারী বৃষ্টি কম হওয়ায় বৃষ্টি থেকে রেহাই পেতে বা ঘরের বাইরে চলাচল করার জন্য ছাতার তেমন প্রয়োজন হয়নি। ফলে বর্তমানে গ্রামগঞ্জের ছাতা সেলাই করা বা মেরামত করা কারিগরদের দিন ভালো যাচ্ছে না। অন্যান্য বছর যে কয়জন আছে এ সময়টায় তাদের কাজের চাপ একটু বেশী থাকে। ছাতার মালিকদের প্রতিযোগিতা শুরু হয় কে আগে ছাতা সেলাই কিংবা যন্ত্রাংশের মেরামত করে নেবে। আশাশুনি উপজেলার ছোট বড় হাট বাজারে ছাতা মেরামতের কারিগরের দেখা মেলে। এ সমস্ত কারিগররা স্থায়ী দোকানদারদের সামনে বসে কাজ করেন এবং কাজ শেষ করে ঘরে ফিরেন। এ ছাড়া ভ্রাম্যমাণ ছাতার কারিগর হিসাবে ও গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঘুরে ঘুরে ছাতা মেরামত করেন কেউ কেউ। ছাতা বৃষ্টিতে যেমন মানুষ ব্যবহার করেন, তেমনি গ্রীষ্মের প্রখর রোদেও অনেকে ব্যবহার করেন। প্রখর রোদে ও বৃষ্টির ধারা থেকে মুক্তির এ ছোট প্রিয় বস্তুর প্রয়োজন কত তা মৌসুমেই বলে দেয়। আগে কাঠের হাতলের ছাতা থাকলেও বর্তমানে ছাতার হাতল ও কাপড়ে এসেছে বৈচিত্র। ছোট সাইজের ছাতা স্কুল ব্যাগ, ভ্যানেটি ব্যাগ কিংবা প্যান্টের পকেটে রাখা যায়। যত বৈচিত্রময় ছাতা হউক ছাতা উল্টে গেলে, কাপড় ছিড়লে বা সেলাই খুললে ছাতার কারিগর ছাড়া উপায় নেই। বর্ষাকালে ছাতার ব্যবহার বাড়ে তেমনি কারিগরদের কাজের রেট ও বাড়ে। আশাশুনির বিভিন্ন বাজারের ছাতার কারিগরদের সাথে কথা বলে জানাগেছে, প্রতিটি জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। ছাতার কাপড়, ছাতার স্প্রিংসহ প্রভৃতি কিনতে হচ্ছে চড়াদামে। সারা বছর বসে থাকতে হয়। এ সময়টা কিছুটা কাজ হলেও সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়ছে। আর এ ভারী বৃষ্টি কম হওয়ায় সময় আরও খারাপ গেছে। গড়ে প্রতিদিন ৪০০/৫০০ টাকা রোজগার হলেও খরচ খরচা বাদে সংসার চালানো বড়ই কঠিন। তাছাড়া মানুষ এখন পুরনো ছাতা ঠিক না করে বাজারে ছাতার দাম চড়া হলেও বৃষ্টি কিংবা রোদে রক্ষা পেতে ছাতা কিনতে কার্পণ্য করছেন না। ফলে আমাদের কাজও এখন অনেক কমে গেছে। সে কারণে আমাদের এ পেশা ধরে রাখা দিন দিন কঠিন হয়ে যাচ্ছে।

##

Post Views: 72

Like us

সম্পাদক ও প্রকাশক:

এম কামরুজ্জামান

ইমেইল: voiceofsatkhira@gmail.com

মোবাইল: ০১৭৪০৫৬৮০২০

© 2023 Development By Fahad Hossain

No Result
View All Result
  • জাতীয়
  • সাতক্ষীরা সদর
  • কলারোয়া
  • তালা
  • দেবহাটা
  • কালীগঞ্জ
  • আশাশুনি
  • শ্যামনগর
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • খেলা
  • স্বাস্থ্য
  • সুন্দরবন

© 2023 Development By Fahad Hossain

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist