শেখ মনিরুজ্জামান মনু ::
দলীয় গঠনতন্ত্র পরিপন্থি ভাবে কয়রা উপজেলার আমাদী ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতিকে বহিষ্কারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৫ নভেম্বর (শুক্রবার) বেলা ১১ টায় কয়রা উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এমন অভিযোগ করেন আমাদী ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি ইয়াছিন আরাফাত। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি জানান, সম্পৃতি একটি বিষয়কে কেন্দ্রকরে কোন করন দর্শানোর নোটিশ ছাড়াই কয়রা উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক ও সদস্য সচিব স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আমাকে আমাদী ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতির পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। যা সম্পুর্ন দলীয় গঠনতন্ত্র পরিপন্থি। প্রকৃত ঘটনা হলো, দলের গঠনতন্ত্র পরিপন্থি কোন কাজ করলে তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করতে হবে। কারণ দর্শানোর পর সন্তোষজনক জবাব প্রদান করা না হলে তাকে বহিষ্কার করার বিধান রয়েছে। আমার বিষয় সে সকল নিয়ম কানুন না মেনে আমাকে কিভাবে বহিষ্কার করা হলো তা আমার বোধগম্য নয়। দলীয় গ্রুপিং এর কারনে ষড়যন্ত্রমুলক ভাবে আমাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আমি বিগত দিনে দলের সকল কর্মকান্ডে সক্রীয়ভাবে অংশ গ্রহন করেছি। আমি আমার জানা মতে দলীয় শৃঙ্খখলা পরিপন্থি কোন কাজের সাথে কোন দিন জড়িত ছিলাম না। এখনও জড়িত নেই। বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে নানাভাবে হয়রানীর পাশাপাশি হামলা মামলার শিকার হয়েছি। গঠনতন্ত্র পরিপন্থি বহিষ্কারের ব্যাপারে সংবাদ সম্মেলনে মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নিকট সু বিচারের দাবি জানাচ্ছি। এব্যাপারে কয়রা উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক আরিফ বিল্যাহ সবুজের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, সু-নিদিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এই জন্য তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়নি।