• Login
Monday, May 12, 2025
No Result
View All Result
Voice of Satkhira logo
Advertisement
  • জাতীয়
  • সাতক্ষীরা সদর
  • কলারোয়া
  • তালা
  • দেবহাটা
  • কালীগঞ্জ
  • আশাশুনি
  • শ্যামনগর
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • খেলা
  • স্বাস্থ্য
  • সুন্দরবন
No Result
View All Result
  • জাতীয়
  • সাতক্ষীরা সদর
  • কলারোয়া
  • তালা
  • দেবহাটা
  • কালীগঞ্জ
  • আশাশুনি
  • শ্যামনগর
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • খেলা
  • স্বাস্থ্য
  • সুন্দরবন
No Result
View All Result
Voice of Satkhira
No Result
View All Result

সাতক্ষীরা জেলায় পাঁচ জয়িতার জীবন সংগ্রামের কাহিনী

3 months ago
in ফটো গ্যালারি, সাতক্ষীরা, সাতক্ষীরা সদর
0 0
সাতক্ষীরা জেলায় পাঁচ জয়িতার জীবন সংগ্রামের কাহিনী
0
SHARES
0
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

ডেস্ক রিপোর্ট ::

সমাজ ও পরিবারের নানা বাঁধা কাটিয়ে জীবন সংগ্রামে সাফল্য অর্জন করেছেন সাতক্ষীরা জেলার ৫ নারী। নানা বাঁধা বিপত্তিকে পায়ে মাড়িয়ে তৃণমূল থেকে উঠে আসা এসব নারীদের খুঁজে বের করে ২০২৪-২৫ সনের জয়ীতা অন্বেষণে বাংলাদেশ শীর্ষক কর্মসূচীর আওতায় ৫টি ক্যাটাগরীতে সম্মাননা দিয়েছে জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর। এ সকল নারীদের প্রত্যেকের জীবনে রয়েছে অসীম আত্মশক্তি ও সংগ্রামের আলাদা আলাদা জীবন কাহিনী।

তাদের সেই সংগ্রামী জীবনের কিছু তথ্য তুলে ধরা হলো:

অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনকারী নারীপ্রিয়াংকা বিশ্বাস: জীবন সংগ্রামে দারিদ্রতাকে পিছনে ফেলে সাফল্য অর্জন করেছেন প্রিয়াংকা বিশ্বাস। দশম শ্রেণিতে পড়াকালীন তার বাল্যবিয়ে হয়। বিয়ের পর যৌথ পরিবারে সংসারের পাশাপাশি পড়াশুনা করে অনেক ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে তিনি এম.এ পাশ করেন। বাল্যবিবাহের শিকার হয়ে পরিবারিক কষ্ট থেকে তিনি নারীদের জন্য কিছু করার আত্মউপলব্ধি করেন। সেই থেকে প্রশিক্ষণ নেন টেইলারিং উপর।

প্রশিক্ষণ শেষে একটা সেলাই মেশিন এবং এনজিও থেকে ৫ হাজার টাকা লোন নিয়ে টেইলার্সের জন্য ছিট কাপড় ক্রয় করে শুরু করে উদ্যোক্তা জীবন। পরে দায়দেনা পরিশোধ করেন এবং লাভের মুখ দেখতে শুরু করেন। এরপর নারী উদ্যোক্তা হিসাবে ব্যবসার জন্য ব্যাংক কিছু টাকা লোন নেন। সাতক্ষীরা শহরে একটা ছোটখাটো কারখানা ভাড়া নেয়ে কাজ শুরু করেন তিনি। বর্তমানে সেখানে ৫০জন লোকের কর্মসংস্থান শুরু হয়। এরপর তিনি বিসিক অফিসের সহযোগিতায় সাতক্ষীরা বিসিক শিল্প নগরিতে ২টা প্লট ক্রয় করেন।

সেখানে ধীরে ধীরে একটি কারখানা গড়ে তোলেন। বর্তমানে বিসিক শিল্পনগরী প্রতিষ্ঠানে প্রায় ১০০ জন লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়। কারখানাটি ‘প্রিয়ংকা নিট গার্মেন্টস’ নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই গার্মেন্টস এর বিভিন্ন ধরনের গেঞ্জি, ট্রাউজার এবং ব্যাগ তৈরি হয়। এই প্রতিষ্ঠানে অনেক বেকার ছেলে মেয়েকে প্রশিক্ষণ দিয়ে গার্মেন্টসে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া হয়। এক সময় যে প্রিয়ংকা বিশ্বাসের উদ্যোক্তা জীবন শুরু হয়েছিল ৫ হাজার টাকার বিনিয়োগ দিয়ে বর্তমানে তার শিল্প প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ প্রায় ২ কোটি টাকা। তার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে শতাধিক লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে দেশের সামাজিক ও অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পেরে তিনি গর্বিত।

শিক্ষা ও চাকুরি ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনকারী নারী নাহিদাল আরজিন: শিক্ষা ও চাকুরীক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনকারী নারী নাহিদাল আরজিন। তিনি হাজারও প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছেন আলোকবর্তীকা হয়ে। অল্প বয়সে পিতাকে হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েন তিনি। দুই বোন ও এক ভাইয়ের মধ্যে নাহিদাল বড়। দারিদ্রতা ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রতিদিন ছয় কিলোমিটার পথ হেঁটে বিদ্যালয়ে যাতায়াত করতেন। স্নাতক পাশ করার পর নাহিদাল ২০০১ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে যোগদান করেন। এরপরে তিনি এ কৃতিত্বের সাথে বিভিন্ন কোর্স সম্পন্ন করেন। তথ্য প্রযুক্তিকে সঙ্গি করে পাঠদানে বিরল দৃষ্টান্ত দেখিয়ে চলেছেন নাহিদাল।

ডিজিটাল কনটেন্ট মডেল তৈরি, পাঠদানের পাশাপাশি তিনি শিশুদের ছড়া, নাচ, গান, গল্প, অভিনয়, চারু ও কারুকলা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, পরিবেশ ও নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, শরীর চর্চায় নিজেকে সম্পৃক্ত করেছেন। বৈশ্বিক মহামারিতে করোনাকালীন বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় ঘরে বসে শিখি অনলাইনে পাঠদানসহ সরকার ঘোষিত গুগলমিট ব্যবহারের মাধ্যমে পাঠদান অব্যাহত রাখেন তিনি। আইসিটি বিভাগে জেলা অ্যাম্বাসেডর হওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করেন নাহিদাল আরজিন। এছাড়া তিনি মাইক্রোসফট ইনোভেশন এডুকেটর, ওয়েকলেট অ্যাম্বাসেডর, কাহুট সহ বিভিন্ন বিশ্বমানের ব্লেন্ডেড লার্নিংয়ে নিজেকে এবং বিদ্যালয়ের শিশুদের সমৃদ্ধ করছেন প্রতিনিয়ত।

কাব ইউনিট লিডার হিসেবে নিজের বিদ্যালয়ের শিশুদের কাব স্কাউটে দক্ষ করে গড়ে তুলছেন। চারু ও কারুকলার মাষ্টার ট্রেনার হিসেবে বিশেষ করে মেয়ে শিশুদের বিভিন্ন হাতের কাজে পারদর্শী করে তুলছেন।বিভিন্ন পত্রিকায় তার লেখালেখি প্রকাশিত হয়। শিশুদের নিয়ে তার প্রথম লেখা বই ‘অংকুশ’। এছাড়া ছোটদের ‘কম্পিউটার শিখি’ নামের বইয়ের প্রকাশনার কাজ চলমান রয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রে বিশেষ কৃতিত্বের জন্য নাহিদাল আরজিন সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় শ্রেষ্ঠ শিক্ষিকা হিসেবে নির্বাচিত হন। সকল প্রতিবন্ধকতা জয় করেছেন এবং নিজেকে সফল-আলোকিত মানুষ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন নাহিদাল আরজিন।

সফল জননী অর্জনকারী নারী মমতাজ খাতুন: সফল জননী নারী হিসেবে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত মমতাজ খাতুন। এক ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি সকলের বড়। অভাব অনাটনের মধ্যে বড় হওয়া মমতাজের ছোট বেলা থেকে খেলাধূলার প্রতি আগ্রহ ছিল। নানা প্রতিকূলতার কারণে তার খেলাধূলা স্কুল পর্যন্ত সীমাবদ্ধ ছিল। ১৯৭৪ সালে বিএ পাশ করার পর শুরু হল তার বিবাহিত জীবন। তার দুই মেয়ে আফরা খন্দকার ও আফঈদা খন্দকার। ছোট বেলা থেকে তার ইচ্ছা ছিল মেয়েদের খেলাধূলায় পরদর্শি করে গড়ে তুলবে। তখন থেকে তিনি এবং তার স্বামী দুজনেই মিলে মেয়েদের লেখাপড়ার পাশাপাশি লেখাধূলা চর্চা শুরু করেন। একপর্যায়ে ছোট মেয়ে ২০১৬ সালে বি.কে.এস.পি তে মেয়েদের ফুটবল বিভাগে ভর্তি করি।

২০১৬ সাল থেকে ২০১৯ পর্যন্ত ভারতে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্ট সুব্রত মুর্খাজী কাপে অংশগ্রহণ করে এবং ২০১৯ সালে শ্রেষ্ঠ খেলোয়ার হিসেবে নির্বাচিত হয়। একই সালে বাংলাদেশ জাতীয় দলে অনুর্ধ ১৫ ভূটানে অনুষ্ঠিত সাফ চাম্পিয়ন শীপে বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে অংশগ্রহণ করে। ২০১৮ সালে বাংলাদেশ যুব গেমসে ফুটবল বিভাগে অংশগ্রহণ করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। ২০২১ সালে সাফ অনুর্ধ ১৯ চ্যাম্পিয়নশীপে অংশগ্রহণ করে শ্রীলংকার বিরুদ্ধে হ্যাট্রিক হওয়ার গৌরব অর্জন করায় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে আর্থিক সহযোগিতাসহ পদক গ্রহণ করে সে।

তার বড় কন্যা আফরা খন্দকার ২০১৬ সালে বিজয় দিবস বক্সিংয়ে ব্রোঞ্জস পদক অর্জন করে। ২০১৭ সালে বিজয় দিবস ও স্বাধীনতা কাপে সিলভার পদক অর্জন করে। ২০১৮ সালে বাংলাদেশ যুব গেমসে ৪৬কেজি ওজন শ্রেণিতে সাতক্ষীরা জেলার পক্ষ হতে গোল্ড পদক অর্জন করে। ২০১৯ ও ২০২০ সালে জাতীয় জুনিয়র মহিলা বক্সিংয়ে স্বর্ণ পদক অর্জন করে। ২০২১ সালে মহিলা বক্সিং চ্যাম্পিয়ন শীপে সিলভার পদক অর্জন করায় তাকে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারসহ বিভিন্ন সংগঠন তাকে সংবর্ধনা দেয়।

সর্বশেষ প্রফেশনাল বক্সিং চ্যাম্পিয়নশীপে অংশগ্রহণ করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। সামাজিক প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে তার দুই কন্যার জন্য দেশ ও জাতির গৌরবের শ্রেষ্ঠ স্থানে উঠাতে পেরে তিনি গর্বিত। এদিকে ২০১৬ সাল থেকে তাদের নিজ বাড়িতে হিন্দু, বোদ্ধ, খ্রিষ্টান ও মুন্ডা ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে ছিন্নমূল ও গরীব অসহায় মেয়েদেরকে নিয়ে বিনা খরচে, বিনা পারিশ্রমিকে ফুটবলসহ বিভিন্ন বিভিন্ন খেলায় পরদর্শি করে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বি.কে.এস.পি ও বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা ফুটবল দলে অংশগ্রহণ করে আসছে। এই সকল মেয়েদের খরচ চালানোর জন্য তিনি একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চাকুরী নিয়ে তার সামান্য বেতনের অর্থ দিয়ে তাদের যাবতীয় খরচ চালিয়ে আসছেন। তাদের এই খেলাধূলা শেখানোর জন্য বিভিন্ন সমালোচনা উপেক্ষা করে সহযোগিতা করে আসছেন তিনি।

সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখেছেন মোছাঃ নুরুন্নাহার বেগম: একজন নারী হয়েও জীবন সংগ্রামের মাঝে সমাজের উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখে চলেছেনমোছাঃ নুরুন্নাহার বেগম। তিনি সাতক্ষীরার ব্রহ্মরাজপুর গ্রামের মৃতঃ শেখ এবাদুল্লাহ’র কন্যা এবং মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী। নি¤œবিত্ত পরিবার থাকে উঠে আসা একজন নারী ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য তিনি।

পেশাগতভাবে তিনি একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ধাত্রী এবং পল্লী চিকিৎসক। ১৯৮২ সালে বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে দরিদ্র কৃষক পরিবারের সন্তানেরসাথে। বিবাহের পর থেকে যৌতুকেরজন্য পোহাতে হয় নানা বঞ্চনা এবং নির্যাতন। এক পর্যায়ে তিনি পল্লী চিকিৎসক কোর্সে করেন। সেখান থেকে প্রাকটিস শুরু করার পাশাপাশি স্বামীর সহযোগিতায় ধাত্রী প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে পাড়া-মহাল্লায় গর্ভবতি নারীদের চিকিৎসা সেবা দিয়ে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেন। ধীরে ধীরে তিনি স্বনির্ভর হন এবং কিছু আবাদি জমি ক্রয় করেন।

১৯৯৬ সালে ব্র্যাকের উপ-আনুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষকতা করেন। পাশাপাশি একটি এনজিও’র সহোযোগিতায় নিজ এলাকার বয়স্ক নারীদের অক্ষর জ্ঞান সম্পন্ন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন তিনি। এলাকায় ব্যাপক পরিচিতি লাভের পর জনগণের সেবাদানের জন্য ২০১১ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সংরক্ষিত নারী প্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করে মাত্র ৩ ভোটেরব্যাবধানে পরাজিত হন তিনি। পরবর্তীতে ২০১৬ এবং ২০২১ সালে পরপর দুইবার বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন তিনি অদ্যাবধিনিষ্ঠা ও সততার সাথে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন তিনি।

নির্যাতিতা থেকে উদ্যোমী, কর্মঠ ও স্বাবলম্বী নারী স্বর্ণলতা পাল: নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে ফেলে নব উদ্যমে জীবন শুরু করা নারী স্বর্ণলতা পাল। তিনি তালা উপজেলার ধানদিয়া ইউনিয়নের মানিকহার গ্রামের কানাই চন্দ্র পালের কন্যা। হতদরিদ্র পরিবারে বেড়ে ওঠা স্বর্ণলতা পালের কপাল পোড়া শুরু হয় বিয়ের পর থেকেই। যৌতুকের জন্য নির্যাতন শুরু করে পাষন্ড স্বামী। এরমধ্যে তাদের ঘরে একপুত্র সন্তান জন্ম নেয়। এরপরও কমেনি নির্যাতনের মাত্রা।

এক পর্যায়ে তাদেরকে ফেলে স্বামী অন্য জায়গায় বিয়ে করে সেখানে সংসার করতে শুরু করে। তাদের কোন খোঁজ নিতনা। নিরুপায় হয়ে সন্তান নিয়ে বাবার বাড়িতে চলে আসে স্বর্ণলতা। মৃৎশিল্পের কাজ দিয়ে শুরু করে নতুন জীবন। হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রমের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে নতুন করে স্বপ্ন দেখে উদ্যোমী স্বর্ণলতা পাল। বর্তমানে একমাত্র সন্তানকে নিয়ে সুখেই আছেন তিনি।

Post Views: 245
Tags: lid

Like us

সম্পাদক ও প্রকাশক:

এম কামরুজ্জামান

ইমেইল: voiceofsatkhira@gmail.com

মোবাইল: ০১৭৪০৫৬৮০২০

© 2023 Development By Fahad Hossain

No Result
View All Result
  • জাতীয়
  • সাতক্ষীরা সদর
  • কলারোয়া
  • তালা
  • দেবহাটা
  • কালীগঞ্জ
  • আশাশুনি
  • শ্যামনগর
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • খেলা
  • স্বাস্থ্য
  • সুন্দরবন

© 2023 Development By Fahad Hossain

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist